প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে আরাফাত কোকোর জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন লাখো মানুষ। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জানাজায় ইমামতি করেন খতিব মাওলানা সালাহউদ্দিন। জানাজা শুরুর আগেই পুরো বায়তুল মোকাররম এলাকা লোকারণ্য হয়ে পড়ে। আশপাশের রাস্তায় বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। মসজিদ কমপ্লেক্স ছাড়াও উত্তর ও দক্ষিণের সড়কে অবস্থান নেন বিএনপির নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা। উত্তর গেটে জনস্রোত পল্টন থেকে দৈনিক বাংলা মোড় পার হয়ে যায়। দক্ষিণ গেটে মুল সড়কে অবস্থান নিয়ে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে খতিব সংক্ষিপ্ত মোনাজাত পরিচালনা করেন। জানাজা শেষে লাশ দক্ষিণ প্লাজায় অস্থায়ী মঞ্চে রাখা হয়। সেখান থেকে লাশ নিয়ে যাওয়া হবে বনানী কবরস্থানে। সামরিক কবরস্থানে অনুমতি না পাওয়ায় সিটি করপোরেশনের কবরস্থানে আরাফাত রহমান কোকোর লাশ দাফন করা হবে। বেলা তিনটার পর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে আরাফাত রহমান কোকোর লাশবাহী গাড়ি রওনা হয়। গাড়ি বহরের সঙ্গে হেঁটে কয়েক হাজার নেতাকর্মী বায়তুল মোকাররমের দিকে যান। বিকাল পৌনে পাঁচটার দিকে লাশবাহী গাড়িবহর বায়তুল মোকাররমে পৌঁছে। সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ বহনকারী ফ্লাইট ঢাকায় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। কোকোর স্ত্রী, দুই মেয়ে, মামা শামীম এস্কান্দারও একই ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন। পরে নেতা-কর্মীদের বেষ্টনির মধ্যে কোকোর মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স গুলশানে নিয়ে যাওয়া হয়। গত শনিবার দুপুরে মালয়েশিয়ায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। তিনি সাত বছরের বেশি সময় ধরে দেশের বাইরে নির্বাসিত জীবন যাপন করেছেন। দীর্ঘ সময় পর কোকো ফিরেছেন তার জন্মভূমিতে তবে লাশ হয়ে। তার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। বিএনপি কোকোর মৃত্যুতে তিন দিনের শোক কর্মসূচি পালন করছে। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সকালে সারা দেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে গায়েবানা জানাজা। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে আরাফাত কোকোর জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে অংশ নিয়েছেন লাখো মানুষ। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে জানাজায় ইমামতি করেন খতিব মাওলানা সালাহউদ্দিন। জানাজা শুরুর আগেই পুরো বায়তুল মোকাররম এলাকা লোকারণ্য হয়ে পড়ে। আশপাশের রাস্তায় বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। মসজিদ কমপ্লেক্স ছাড়াও উত্তর ও দক্ষিণের সড়কে অবস্থান নেন বিএনপির নেতাকর্মী ও শুভানুধ্যায়ীরা। উত্তর গেটে জনস্রোত পল্টন থেকে দৈনিক বাংলা মোড় পার হয়ে যায়। দক্ষিণ গেটে মুল সড়কে অবস্থান নিয়ে নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষ জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে খতিব সংক্ষিপ্ত মোনাজাত পরিচালনা করেন। জানাজা শেষে লাশ দক্ষিণ প্লাজায় অস্থায়ী মঞ্চে রাখা হয়। সেখান থেকে লাশ নিয়ে যাওয়া হবে বনানী কবরস্থানে। সামরিক কবরস্থানে অনুমতি না পাওয়ায় সিটি করপোরেশনের কবরস্থানে আরাফাত রহমান কোকোর লাশ দাফন করা হবে। বেলা তিনটার পর গুলশানের বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয় থেকে আরাফাত রহমান কোকোর লাশবাহী গাড়ি রওনা হয়। গাড়ি বহরের সঙ্গে হেঁটে কয়েক হাজার নেতাকর্মী বায়তুল মোকাররমের দিকে যান। বিকাল পৌনে পাঁচটার দিকে লাশবাহী গাড়িবহর বায়তুল মোকাররমে পৌঁছে। সকাল ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আরাফাত রহমান কোকোর মরদেহ বহনকারী ফ্লাইট ঢাকায় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে অবতরণ করে। কোকোর স্ত্রী, দুই মেয়ে, মামা শামীম এস্কান্দারও একই ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন। পরে নেতা-কর্মীদের বেষ্টনির মধ্যে কোকোর মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স গুলশানে নিয়ে যাওয়া হয়। গত শনিবার দুপুরে মালয়েশিয়ায় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো। তিনি সাত বছরের বেশি সময় ধরে দেশের বাইরে নির্বাসিত জীবন যাপন করেছেন। দীর্ঘ সময় পর কোকো ফিরেছেন তার জন্মভূমিতে তবে লাশ হয়ে। তার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। বিএনপি কোকোর মৃত্যুতে তিন দিনের শোক কর্মসূচি পালন করছে। এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ সকালে সারা দেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে গায়েবানা জানাজা।
Home »
প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের
» প্রয়াত প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের
Related Articles
If you enjoyed this article just Click here Read Dhumketo ধূমকেতু, or subscribe to receive more great content just like it.
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন