Home » » গর্ভধারিনী মাকে চুরির মামলায় আসামী

গর্ভধারিনী মাকে চুরির মামলায় আসামী

Written By Unknown on মঙ্গলবার, ২৪ জুলাই, ২০১৮ | ১০:২১ AM

পেকুয়ার এক কোটিপতি ছেলে তার গর্ভধারিনী মায়ের বিরুদ্ধে পেকুয়া সদর ইউনিয়ন পরিষদ গ্রাম আদালতে একটি মামলাটি রুজু করেছেন।
যার নং ২৪০/১৮।

এ দিকে কোটিপতি ছেলে তার করায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম-সোস্যাল মিডিয়া তোলপাড়।

প্রাপ্ত সুত্র জানায়,
পেকুয়া সদর ইউনিয়নের শেখেরকিল্লাঘোনা গ্রামে পিতা-পুত্রের মধ্যে বিরোধ চলছিল।ওই এলাকার মৃত ছৈয়দ আহমদের ছেলে ইসমাইল সৌদি আরবে প্রবাস জীবন অতিবাহিত করছিলেন। তিনি সেখানে ব্যবসা করতেন।

এ সুবাধে বিপুল টাকা পয়সার মালিক। সৌদি আরবে রেষ্টুরেন্ট ব্যবসার পাশাপাশি মুঠোফোন বিকিকিনির দোকানও আছে।ওই ব্যক্তি তার ১ম ছেলে বাদশা মিয়াকে সৌদি আরবে নিয়ে যান।সমুদয় ব্যবসা সহ যাবতীয় কার্যাদি ছেলে বাদশা মমিয়ার মাধ্যমে পরিচালিত হত।

পেকুয়া শেখেরকিল্লাঘোনায় ২২ শতকের বসতভিটা আছে।তার পিতা ইসমাইল,ছোট ভাই ইসহাক উদ্দিনসহ বাদশা মিয়ার নামে দলিল সৃজিত হয়। বর্তমানে ৩ তলা বিশিষ্ট ভবন আছে। সেটি তার পিতা বিদেশ থেকে টাকা দিয়ে নির্মাণ করেছে বলে তার মায়ের দাবী।

বাদশা মিয়ার মা রাবিয়া বেগম জানায়, ছেলে অস্ত্রধারী এনে আমাদেরকে এ বাড়ি থেকে বিতাড়িত করে দখল প্রক্রিয়া চালায়।আমরা বাধা দিয়েছিলাম ছেলে বড় বেইমান।১০ মাস ১০ দিন গর্ভধারন করে যে ছেলেকে মানুষ করেছি সে ছেলে এমন অমানুষ হয়েছে বুঝার সক্ষমতা নেই।গ্রাম আদালতে মামলা দিয়েছে। সেখানে আমাকে চুরির আসামী করে। বিদেশে তাকে নিয়ে গিয়েছিল তার পিতা। পিতার সাথে ঘাতকতা করেছে।কক্সবাজার শহরে জায়গা নিয়েছে। চকরিয়ায় ফ্ল্যাট বাড়ি কিনেছে।সব।সম্পদ তার অনুকুলে গেছে।পেকুয়া এস,ডি সিটি সেন্টারে দুটি দোকান কিনেছি স্বামীর টাকায়।

এখন ওই দুটি দোকান সে দখলের পায়তারা করছে।টাকা দিয়েছি আমি নিজে এখন শুনেছি তার নামে দলিল করা হচ্ছে।সে কয়েক বছরের মধ্যে অন্তত তিন থেকে ৪ কোটি টাকার মালিক।আমার স্বামীর কষ্টার্জিত সব শ্রমের টাকা তার একক কব্জায়।এবং তার স্ত্রী আমাকে গালি দেয়।ছেলে দেশে এসে এক মাসের ব্যবধানে তিন বার মারধর করেছে আমাকে।সংগ্রহ

0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন