Home » » যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০২

যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০২

Written By Unknown on সোমবার, ১৬ মার্চ, ২০১৫ | ১১:২৩ AM

যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের
কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের
চরম এক রহস্য... পব` -০২
০২ , ২০১৪ ২:৩৭
খৃিস্টান এবং ইসলাম
ধমের` অনুসারীরা যীষূ/ঈসা আ: এর
ঘটনায় বিশ্বাস করে।
কিন্তু ততকালীন ইতিহাসের কোথাও
যীষূ/ঈসা আ: এর বিষয়ে কোন উল্লেখ
পা্ওয়া যায়না। আমরা যেই যীষখৃস্টকে
জানি তার সম্পকে সকল কাহিনি
পাওয়াযায় খৃস্টানদের গসপেল এবং
তাদের প্রচারনা থেকে।
ইসলাম ধমের প্রধান কিতাব আল
কোরআনে হজরত ঈসা আ: কে
আল্লাহের মনোনীত রাসুল এবং
তিনি কুমারী মাতা মরিয়মের সন্তান
এবং তাকে ঈহুদীরা ষড়যন্ত্র করে ক্রুসে
হত্যার চেস্টা করে কিন্তু আল্লাহ
তাকে ৪থ` আসমানে নিয়ে যান।
ইসলাম এবং খৃস্টান ধমে সবাই স্বীকার
করে যে যীষখৃস্টকে ক্রুসে দেওয়া হয়।
কিন্তু প্রশ্ন হলো যীষখৃস্ট কি ক্রুসে
মারা গিয়েছিলেন? আসুন দেখি
বাইবেল কি বলে?
ঈহুদীরা যুডায়া প্রদেশের রোমান
শাসক পয়েন্টিয়াস পাইলেটের কাছে
অভিযোগ করেন যে যীষূ তাদের
মাঝে নতুন ধম`মতবাদ ছড়াচ্ছে। পাইলেট
যীষূর প্রতি নমোনিয় ছিলেন, এমন কি
তার স্ত্রী স্বপ্নে দেখে ছিলো যে
যীষূ অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী,
কিন্তু ঈহুদীদের চাপেই তিনি যীষূকে
ক্রুসের রায় দেন ( মেথ্যিই,২৪-২৭, ২৭-১৯)
(জন ১৯-১২)
বাইবেল অনুসারে যীষখৃস্টকে শুক্রবারে
দুপুরের পরে ক্রুসে ঝোলানো
হয়েছিলো এবং ৩ থেকে ৬ ঘন্টার
মাঝে তাকে মৃত ঘোষনা করে
নামিয়ে ফেলা হয়। পরের দিন
ছিলো সাবাতের দিন, ঈহুদীরা
সাবাতের দিনে কাউকে ক্রুসে
রাখেনা। (জন:১৯-৩১)
রোমান সেনারা যীষূকে খোচা
দেয় এবং রক্তের ধারা নেমে আসে।
মারা গেলে রক্ত জমাট বাধা শুরু হয়।
কিন্তু যীষূর রক্ত তখনও জমাট বাধেনি।
তারা মনে করে যীষখৃস্ট মারা গেছে
তাই পা ভাঙ্গেনি। রোমানরা
তাকে নামিয়ে কাপড়ে মুড়িয়ে
জোসেফ অফ এরাম্যাথিয়ার
বানানো কবরে রেখে পাথর চাপা
দিয়ে চলে যায়...
রাতে জোসেফ এবং নিকোডিমাস
১৫ কেজি মার (ধুপ), এ্যলভেরা এবং
আরো কিছু ভেষজ উপাদান নিয়ে
আসে এবং যীষূর শরীরে মাখে। ( জন:
১৯-৩৯)
ধুপ এবং এ্যলভেরা এখনো ত্বকের জন্য
ব্যবহার করা হয়ে থাকে মৃতের কোন
কাজে না।
অনেক পুরানো হা`বাল চিকিতসার
বইয়ে Marham-i-Isa, The Mother of all Ointments
মলমের ব্যবহারের কথা আছে... যা ক্ষত
সারাতে ব্যবহার হয়... মৃত মানুষের জন্য
না...
এই মলম যীসূর শরীরে মাখায় বোঝা
যায় যোসেফ এবং নিকোডিমাস
জানতো যে যীসূ মারা যায়নাই...
জোসেফ ধনী ছিলেন এবং হয়তো
তিনি কোন ভাবে যীষখৃস্টকে
বাচানোর পরিকল্পনা করেছিলেন।
তিন দিন পরে মেরী এসে দেখে
কবরের পাথর সরানো এবং ভতরে যেই
কাপড়ে যীষূ মোড়ানো ছিলো
তা পড়ে আছে কিন্তু যীষূর দেহ নেই...
হতে পারে যীষূ হুশফিরে পাবার পরে
কাপড় খেকে নিজেকে মুক্ত করে
কবরের পাথর সরিয়ে বাইরে চলে
গেছেন...
বেশির ভাগ খৃস্টিয়ানের বিশ্বাস যে
যীষূ পূন`জনম লাভ করেছেন....
যদি যীষূ পূন`জনম হয়ে থাকে তবে সগী`য়
আত্নার কেন পাথর সরিয়ে বাইরে
আসতে হবে?
যেহেতু কবরের সামনের পাথর
সরানো ছিলো.... শরীরের কাপড় এক
স্তুপকরা ছিলো... তাই যীষূর গিয়ান
ফিরে বাইরে আশাটাই বেশি
যৌক্তিক।
যখন তার অনুসারীরা তাকে দেখে
এবং প্রথম তারা মনে করে যে এটা
তার আত্না তারা ভয় পায়... যীষখৃস্ট
তাদের আস্বস্ত করে এবং টমাসকে বলে
যে তাকে ছুয়ে দেখতে... তার ক্ষতে
হাত দিয়ে তারা দেখে যে এই রক্ত
মাংসের যীষখৃস্ট..
তিনি তাদের কাছে খাবার খেতে
চান।
যীষখৃস্ট যখন মেরীর সাথে দেখা করে
তখন তিনি ছদ্দবেশে ছিলেন.... কেন
তিনি ছদ্দবেশে ছিল। মেরী যখন কবরের
কাছে কাদছিলো তথন যীষূ কথা বলে
এবং মেরী তাকে চিনতে পারেনি...
মেরী বলে "যদি আপনি তাকে সরিয়ে
থাকেন তবে আমাকে
বলুন" ( জন-২০:১৪-১৬)
যে মৃত্যুর হতে ফিরে আসে সে কেন
ছদ্দবেশ ধরবে?
কারন তিনি রোমানের হাতে ধরা
পরার ভয়ে ছদ্দবেশে ছিলেন...
জীবিত মেরী সামনে দুইটা সমস্যা
ছিলো।
১) ঈহুদীরা তাকে হত্যার জন্য চেস্টা
করবে...
২) যেহেতু তিনি মৃত্যুর হতে বেচে
ফিরেছেন তাই মানুষ তাতে
আধ্যাতিক ক্ষমতার মানুষ হিসেবে
দেখবে... তাদের ত্রানকতা` হিসেবে
মনে করবে...
আর রোমানরা এই রকমের অলৌকিক
ক্ষমাতাধারী...আধ্যাতিক নেতাদের
দৃস্টান্ত মুলক বিচার করে থাকে... তা
হলো... ক্রুসে ঝুলিয়ে মৃত্যু..
তাই যীষখৃস্টের ইসরাইল ছেড়ে
অন্যখানে যাওয়া ছাড়া আর কোন পথ
খোলা ছিলো না।
৩য় পবে:- ইসরাইল ছেড়ে যীষখৃস্ট
কোথায় যেতে পারে?
ইউরোপে না এশিয়া? নিচের
ছবিতে বাম দিকে লাল রংএর এলাকা
রোমান সম্রাজ্য। তাই তার দুই পথ
খোলা ছিলো ডানে দিকে
সিল্করুট ধরে এশিয়ার দিকে সড়ক পথে
না স্পাইস রুট ধরে নদীপথে ? .
৩য় পবে:- ইসরাইল ছেড়ে যীষখৃস্ট
কোথায় যেতে পারে?
আগের পব`>> যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না
কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন?
_ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০১ Click
This Link
মন্ ১৬ টি

0 comments:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন